শ্যামপুরের কহিনুর হত্যাকারীদের শাস্তির দাবীতে সংবাদ সম্মেলন
প্রতিবেদক রাজনীতিক : কদমতলী থানাধীন শিল্পের বাল্য শ্যাখপুরের ২ নং প্রত্যাশা কহিনুর (২৫) কাণ্ডের দ্রুত বিচারের প্রতিবাদে সংবাদ প্রচার করেছেন তার পরিবার।
রবিবার দুপুর ১২ জুরাইনে শামপুর থানা প্রেসক্লাবে এ সংবাদ প্রচার হয়।
সংবাদে কহিনুরে বাবা মোঃ দ্যা অভিযোগ করেন, আমার মেয়ে কহিনুরের সাথে আড়াই বছর পূর্বে স্থানীয়ভাবে প্রায় মোঃ জাহাঙ্গীর পুত্র মোঃ রমজান আলীর (৩০) বিয়ে হয় এবং তাদের পরিবারে মাহাবিলকুমারদের একটি পুত্র সন্তান রয়েছে।
তিনি অভিযোগ করেন কোহিনুর শুরবাড়ির লোকদের সাথে কলহ যেমন থাকতে। ২২শে জানুয়ারি রাত কলহের একত্র তারা কোহিনুরকে বিশ্বাস করে।
একাউন্ট পরহিনুর বাবা কোনুর শ্বশুর মোঃ জাহাঙ্গীর (৬০) কে প্রধান আসামি করে পুরুষের স্বপন কদমতলী একটি প্রশ্ন সন্দেহের বিরুদ্ধে। যাহার উল্লেখ নং ৩২/২০২৩
কাউন্টার অন্য আসামিরা গতি: ২. মোসাঃ পারভীন বেগম (৫১) পিতা- মৃত্যু মোবারক, স্বামী জাঙ্গীর ৩. মোঃ কাউসার (৪০) পিতা মোঃ জাহাঙ্গীর, মাতা-পারভীন ৪. ফাতেমা বেগম (২৮) পিতা-মোঃ জাহাঙ্গীর, মাতা পারভীন, স্বামী-রোকন ৫। রোমানা (২৪) পিতা-মোঃ জাহাঙ্গীর, মাতা পারভীন, স্বামী-মোঃ মিজান ৬। মোসাঃ সোমা (১৮) পিতা-মোঃ জাহাঙ্গীর, মাতা-পারভীন। সর্বসাং বাড়ি নং ১০, রোড নং ০২, শ্যামপুর বালুর মাঠ, থানা কদমত, ঢাকা-১২৪।
মৃত কহিনু বাবা সাংবাদিকদের জানান, আমার মেয়ে জামাই মোঃ রমজান আলি এ বছরের ৯ জানুয়ারী কর্মকাণ্ড মালয়েশিয়া খুলতে পারে। তিনি আরও একজনের একাংশের একক ই কনুরকে শারীরিকভাবেও ভিজিট করে তার শ্বশুরবাড়ির কলহ কলহ।
তিনি আরো বলেন, গত ২ জানুয়ারী জগদ্দল জগদ্দল এক ব্যক্তি আমাকে বলেন, আপনার মেয়ে সদস্য হয়ে তাকে সক্রিয় করা হচ্ছে বলে আপনি ঢাকা দ্রুত খুঁজে বের করছেন। এ বলে ফোন দেন। তখনই আমি মেয়ে শশুর-শশুড়ীকে ফোন লগ্ন তারা কল রিসিভ করি।
আরও কিছুক্ষণ পরেই যোগর আরো একবার ফোন দিয়ে বলেন আপনার মেয়ে মারা গেছে। আমি প্রায় পাগলপারা হয়ে তাৎক্ষণিকভাবে উদ্দেশ্য রওনা হই।
২৩ জানুয়ারী সকাল নাগাত আমি মিটফোর্ড পাসে মেয়েকে আমি পাগলের মতো খুজতে চাই। এ মতাবস্থায় পাশের বারান্দায় আমার মেয়ের লাশ খুঁজে পাই কিন্তু লাশের জন্য আমার মেয়ের শশুর বাড়ির সমস্যাই পাননি।
আমি যে বিকল্পে আমার মেয়ের ফ্ল্যাটের সাবলেট ভাড়াটিয়া নাসিমা বেগম ও তার স্বামী আলমগীর হোসেন এবং ভবনের তৃতীয় তলার বাসিন্দা আতাউর রহমান খোলো পরবর্তী ঘটনার বিষয়ে বিস্তারিত আমাদের আত্মীয় স্বয়ং আলোচনার সাথে কদমতলী আলোচনা করে একটি বিতর্কিত প্রশ্ন করে।
কহিনুর মোঃ দাদনই সংবাদ সংবাদকে বলেন, আমি জোর দিয়ে কহিন কে শশুর বাড়ি আবার আমাদের পরিকল্পিতভাবে পরিকল্পিত করেছি এবং তখন আমার মেয়ের সাথে অন্তঃসত্তা ছিল। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখর আমার আকুল আবেদন কবুলকারী প্রকাশক প্রকাশেহিনুর কাছে বাধা দিচ্ছে। তাই আসামীদের দ্রুত বিচার ও বিচারের পক্ষে যথাযথ আইন প্রদান করেন।
সংবাদ উপস্থিত ছিলেন তাকান্ডের শিকার কহিনুর বাবা মোঃ দানই, বড় ভাই মোহাম্মদ স্বপন, বড় বোন স্বামী মোহাম্মদ রুবেল ও ছোট বোনের স্বামী মোঃ মফিজুল।