দেশজু্ড়ে বটিয়াঘাটা গাওঘারা বাজারের সুস্মিতা অপূর্ব মিষ্টান্ন ভান্ডারের সুনাম 

প্রকাশিত: ৯:৪৭ পূর্বাহ্ণ, মে ২, ২০২৩ | আপডেট: ৯:৪৭ পূর্বাহ্ণ,

মোঃ খাইরুজ্জামান সজিব: সুস্মিতা অপূর্ব মিষ্টান্ন ভান্ডারের স্বাদে, মানেও গুনে অন্যন্য হওয়া সুস্মিতার অপূর্ব মিষ্টান্ন ভাণ্ডারের সন্দেশ, সরপুরি প্যাড়াও দইসহ বিভিন্ন মিষ্টান্নের সুখ্যাতি রয়েছে দেশ জু্ড়ে।

 

খুলনা জেলার বটিয়াঘাটা উপজেলার ৪নং সুরখালী ইউনিয়ন এর গাওঘারা বাজারে খেয়াঘাটের মিষ্টির কথা উঠলেই সামনে আসে ঐতিহ্যবাহী সুস্মিতা অপূর্ব মিষ্টান্ন ভান্ডারের কথা এ দোকানের সরপুরি, দই প্যাড়া সন্দেশ, সরপুরি, প্যাড়াও দই যাচ্ছে প্রতিনিয়ত সারা দেশে।

 

একই সঙ্গে এ দোকানে উৎপাদিত রসমালাই, কুসুমভোগ, জামরুল, গোলাপ জাম, মৌচাক মিষ্টিরও বেশ চাহিদা রয়েছে ।

 

সরজমিনে জানা যায়, ২০০৫ সালে চঞ্চল পাল নামে এক ব্যাক্তি খুলনা জেলার বটিয়াঘাটা উপজেলার ৪ নং সুরখালী ইউনিয়ন এর গাওঘারা বাজারের খেয়াঘাটে সুস্মিতা অপূর্ব মিষ্টান্ন ভাণ্ডার প্রতিষ্ঠা করেছিলেন।

 

সেই থেকে আজ অবধি সুনামের সঙ্গে চলছে এই প্রতিষ্ঠানটি। সারাদেশে এমনকী। পাশ্ববর্তী দেশ ভারতেও পরিচিতি রয়েছে সুস্মিতা অপূর্ব মিষ্টান্ন ভান্ডারের।

 

বটিয়াঘাটার মানুষের সাথে দেখা পেলে সুস্মিতা অপূর্ব মিষ্টান্ন ভান্ডারের দই,মিষ্টি সন্দেশের কথা শোনেন না, এমন মানুষ পাওয়া কঠিন। আবার বটিয়াঘাটা থেকে কেউ আসবে, এমন কথা শুনলে সুস্মিতা অপূর্ব মিষ্টান্ন ভান্ডারের দই,সন্দেশ মিষ্টি আনতে বলতেও ভোলেনা কেউ।

 

দেশের যে প্রান্তে যে ধরনের অনুষ্ঠানই হোক না কেনো সুস্মিতা অপূর্ব মিষ্টান্ন ভান্ডারের দই,মিষ্টি,সন্দেশ না হলে যেন তা অপূর্ণ থেকে যায়! এখানে প্রতিনিয়ত দেশের ৬৪টি জেলা থেকে ছুঁটে আসে মানুষ দই,মিষ্টিও সন্দেশ নেওয়ার জন্য

 

রাজধানী থেকে বটিয়াঘাটা গাওঘারা বাজারে এসেছিলেন কবি রফিকুল ইসলাম। ফেরার পথে সুস্মিতা অপূর্ব মিষ্টান্ন ভান্ডারের দই,সন্দেশ সরপুরি নিতে ভুল করেননি। বললেন, এর আগেও বটিয়াঘাটা গাওঘারা বাজারে এসেছি। তখন সহকর্মীর পরামর্শে মিষ্টি নিয়ে গিয়েছিলাম। আর এবার আসার সময় আপনার ভাবি বলেছিলেন, বটিঘাটার গাওঘারা বাজারে থেকে মিষ্টি নিয়ে যেতে। চঞ্চল পালের সুস্মিতা অপূর্ব মিষ্টান্ন ভান্ডার থেকে দই,মিষ্টিও সন্দেশ নিয়ে যেতে।

 

সুস্মিতা অপূর্ব মিষ্টান্ন ভান্ডারের ব্যবস্থাপনা পরিচালক চঞ্চল পাল। দেশের জনপ্রিয় অনলাইন পোর্টাল গ্লোবাল নিউজ বিডি প্রতিনিধি কে বলেন, ভাই ২০০৫ সালে আমার এই প্রতিষ্ঠান যাত্রা শুরু করে। এখনও সুনামের সঙ্গে ব্যবসা করছি। কেউ কোনোদিন অভিযোগ দিতে পারেনি। কলকাতা, ঢাকা, চট্টগ্রাম, বরিশালসহ বিভিন্ন এলাকার মিষ্টি ব্যবসায়ী, যারা বটিয়াঘাটা গাওঘারা বাজারে আসেন তারা সুস্মিতা অপূর্ব মিষ্টান্ন ভান্ডার বললে এক নামে চেনেন। এমনিতেই সুস্মিতা অপূর্ব মিষ্টান্ন ভান্ডারের মিষ্টির আলাদা সুনাম রয়েছে সারাদেশে। আমরা মিষ্টিতে ভেজাল দেই না।



একটি মন্তব্য করুন

আপনার ইমেল ঠিকানা প্রকাশিত হবে না। প্রয়োজনীয় ক্ষেত্রগুলি চিহ্নিত করা আছে *